Friday, July 27, 2018

ভয়ঙ্কর ভৌতিক স্থান যেখানে গেলে ভয়ে কাঁপবেন !

ভূত শব্দটি শুনলেই আমাদের মনে একটা অদ্ভুত আতঙ্ক ও ভয় কাজ করে। ভূত আছে কি নেই এ নিয়ে পৃথিবীতে রয়েছে হাজার দ্বন্দ্ব ও মতভেদ। অনেকেই বলেন ভূত আছে এবং অনেকেই ভূত স্বচক্ষে দেখেছেন বলেও দাবি করেন। আবার অনেকেই এটাকে হাস্যকর বলে উড়িয়ে দেয়। পৃথিবীর এমন কনো দেশ নেই যেখানে ভূত শব্দটার সাথে লোকের পরিচিতি নেই। এমনকি বাংলা সাহিত্য থেকে শুরু করে পৃথিবীর অনেক দেশের সাহিত্যে ভূত নিয়ে লেখালেখি হয়েছে। তবে ভূত আছে কি নেই এ নিয়ে মতভেদ থাকলেও একথা সত্য যে ভূত নিয়ে মানুষের ইতিহাস হাজার বছরের। আপনি যতই সাহসী হোন না কেন পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে গেলে একজন অত্যাধিক সাহসী মানুষের গায়েও কাটা দিয়ে ওঠে, ভয়ে শিহরিত হয়ে যায় পুরো শরীর। তেমনি ১০ টি যায়গার সাথে আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব।


ভানগড়ের রাজকন্যার মন জয় করতে চেয়েছিলেন এক তান্ত্রিক। রাজকন্যার মন জয় করতে না পারায় মৃত্যুর আগে সেই তান্ত্রিক গোটা গ্রামকে অভিশপ্ত করে গিয়েছিল। অভিশাপ দিয়েছিল এই গ্রাম ধ্বংস হয়ে যাবে। এই গ্রামের মানুষ কখনও শান্তিতে থাকতে পারবে না। এরপরই এই ভানগড় দূর্গে মুঘলরা আক্রমণ করে। রাজকন্যা সহ প্রায় ১০,০০০ মানুষের মৃত্যু হয়। মানুষের ধারণা তান্ত্রিকের অভিশাপের ফলেই এই ঘটনা ঘটেছিল। আর তার পর থেকেই এই দূর্গে অলৌকিক শক্তির আনাগোনা রয়েছে বলেই ধারণা মানুষের। এই অলৌকিক আত্মা তান্ত্রিক ও রাজকন্যার বলেই মনে করা হয়।

ভয়ঙ্কর ভৌতিক স্থান যেখানে গেলে ভয়ে কাঁপবেন !

প্রকাশঃ জুলাই ১৬, ২০১৭
মো. সবুজ খান ।।
ভূত শব্দটি শুনলেই আমাদের মনে একটা অদ্ভুত আতঙ্ক ও ভয় কাজ করে। ভূত আছে কি নেই এ নিয়ে পৃথিবীতে রয়েছে হাজার দ্বন্দ্ব ও মতভেদ। অনেকেই বলেন ভূত আছে এবং অনেকেই ভূত স্বচক্ষে দেখেছেন বলেও দাবি করেন। আবার অনেকেই এটাকে হাস্যকর বলে উড়িয়ে দেয়। পৃথিবীর এমন কনো দেশ নেই যেখানে ভূত শব্দটার সাথে লোকের পরিচিতি নেই। এমনকি বাংলা সাহিত্য থেকে শুরু করে পৃথিবীর অনেক দেশের সাহিত্যে ভূত নিয়ে লেখালেখি হয়েছে। তবে ভূত আছে কি নেই এ নিয়ে মতভেদ থাকলেও একথা সত্য যে ভূত নিয়ে মানুষের ইতিহাস হাজার বছরের। আপনি যতই সাহসী হোন না কেন পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে গেলে একজন অত্যাধিক সাহসী মানুষের গায়েও কাটা দিয়ে ওঠে, ভয়ে শিহরিত হয়ে যায় পুরো শরীর। তেমনি ১০ টি যায়গার সাথে আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব।
ভানগড় দূর্গ, রাজস্থান:
ভয়ঙ্কর ভৌতিক স্থান যেখানে গেলে ভয়ে কাঁপবেন !
ভানগড়ের রাজকন্যার মন জয় করতে চেয়েছিলেন এক তান্ত্রিক। রাজকন্যার মন জয় করতে না পারায় মৃত্যুর আগে সেই তান্ত্রিক গোটা গ্রামকে অভিশপ্ত করে গিয়েছিল। অভিশাপ দিয়েছিল এই গ্রাম ধ্বংস হয়ে যাবে। এই গ্রামের মানুষ কখনও শান্তিতে থাকতে পারবে না। এরপরই এই ভানগড় দূর্গে মুঘলরা আক্রমণ করে। রাজকন্যা সহ প্রায় ১০,০০০ মানুষের মৃত্যু হয়। মানুষের ধারণা তান্ত্রিকের অভিশাপের ফলেই এই ঘটনা ঘটেছিল। আর তার পর থেকেই এই দূর্গে অলৌকিক শক্তির আনাগোনা রয়েছে বলেই ধারণা মানুষের। এই অলৌকিক আত্মা তান্ত্রিক ও রাজকন্যার বলেই মনে করা হয়।
হাইগেট শ্মশান, ইংল্যান্ড:
১৮৩৯ সালে এই হাইগেট নামক শ্মশানটি  তৈরি হয়। এই শ্মশানটি লন্ডনের সবচেয়ে ভৌতিক জায়গা বলে পরিচিত। লোকমুখে শোনা যায়, এই  শ্মশানটিতে  প্রায়ই এক মহিলার ছায়া দেখা যায়। গভির রাতে শ্মশানটিতে সেই ছায়াকে দৌড়তে দেখা যায়, খুন হতে দেখা যায়। এছাড়াও লম্বা এক ব্যক্তিকে ওভারকোট পড়ে এই এলাকায় ঘুরতে দেখা যায়। লোকজনের কাছে লম্বা লোকট ড্রাকুলা নামে পরিচিত।
পুরানো চাঙ্গি হাসপাতাল, সিঙ্গাপুর:

১৯৩৫ সালে এই হাসপাতালটি তৈরি করা হয়েছিল। পরে জাপানিরা এই হাসপাতালটি অধিগ্রহণ করে নেয়। যুদ্ধবন্দীদের জন্য এই হাসপাতালে একটি গোপন ঘর রাখা হয়েছিল, যেখানে তাদের উপর অত্যাচার চালানো হত। ১৯৯৭ সালে এই হাসপাতালকে নতুন করে মেরামত করে চেঙ্গি হাসপাতালে পরিণত করা হয়। কিন্তু পীড়িতদের আত্মা এখনও শান্তি পায়নি। এখনও হাসপাতালে মানুষের চিৎকারের শব্দ, দরজায় মাথা ঠোকার শব্দ শুনতে পাওয়া যায়।

পৃথিবীর ৪ টি সবচেয়ে রহস্যময় স্থান

অস্ট্রিপশন পর্বতমালা ফিনিক্সের পূর্ব এরিয়ায় অবস্থিত এই রহস্যময় জায়গাটি । 1800 এর কাহিনী অনুযায়ী, সেখানে একটি জার্মান অধিবাসী বাস করত, যার নাম ছিল জ্যাকব ওয়াল্টস। এই জায়গাতে তিনি পাহাড়ের ভিতরে একটি সোনার খনি আবিষ্কার করেছিল। কিন্তু বলা হয়েছে যে তিনি কখনোই কারো সঙ্গে এই পাহাড়ের সম্পর্কে আলোচনা করেননি, পরবর্তী কালে এই জায়গায় বহুবার অভিযান করা হয়েছে কিন্তু সোনার খনি কখনোই পাওয়া যায় নি। স্থানীয় লোকজন বলে যে সোনার খনি অনুসন্ধানে যারা প্রাণ হারিয়েছে তাদের আত্মা পাহাড়টিতে ঘুরে বেড়ায় এবং সোনার খনির পাহারা দেয়।

মিশিগান ত্রিভুজটি লেইকি মিশিগানের মাঝখানে অবস্থিত এবং এটি ভৌগলিক ত্রিভুজগুলির একটি। এই জায়গাটির রহস্যময় স্থান হিসাবে সারা বিশ্বে পরিচিত, এই রহস্যময় জায়গাটিকে জুড়ে রয়েছে বিভিন্ন বিমান ও সমুদ্রিক জাহাজের রহস্যজনক অন্তর্ধানের গল্প। এই স্থানটির সাথে সম্পর্কিত, সবচেয়ে বিখ্যাত গল্প নর্থওয়েপ এয়ারলাইন্স ফ্লাইট ২৫০১এর, যা ২৩ শে জুন, ২৩ তারিখে ক্র্যাশ করা হয়েছিল। এই বিমানটি ৫৮ ​​জন যাত্রী নিয়ে, মধ্যরাতে খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে লেক মিশিগানের উপর দিয়ে উড়ছিল। বিমানটি কোনও বিশেষ কারণ ছাড়াই হ্রদে পড়ে গিয়েছিল, যদিও পরবর্তীতে বিমানটি ভাল অবস্থায় পরে পাওয়া গিয়েছিল কিন্তু কোনও মানুষের দেহাবশেষ পাওয়া যায়নি।
লেক অজিকুনি কানাডায় অবস্থিত । জো লেবেল নামে একজন ব্যক্তি 1930 সালে রিপোর্ট করেন যে, হ্রদটির কাছাকাছি, যে একটি বিচ্ছিন্ন গ্রাম ছিল সেখানে কোন গ্রামবাসীকে দেখা যাচ্ছে না, এমনকি কোনো পোষা প্রাণীও দেখা যাচ্ছে না। তারপর তিনি তন্ন-তন্ন করে অনুসন্ধান করেছিলেন, কিন্তু তিনি কাউকেই খুঁজে পাননি। তিনি দেখাছিলেন সেই গ্রামে সমস্ত ঘর এবং দোকান-পাট খোলা আছে কিন্তু মানুষ গুলি যেন হঠাৎ গায়েব হ্যে গেছে। তবে অনেকে বলে থাকেন যে গ্রামের লোকজন হ্রদে কিছু অদ্ভুত আলো দেখতে পেয়ে ভয় পেয়ে গ্রামে পালিয়ে যায় কিন্তু তারা যদি সত্যিই পালিয়ে যায় তাহলে তারা গেলো কথায়? সেটা আজ রহস্য হয়ে আছে।

Wednesday, July 25, 2018

৩২ কিলোমিটার হেঁটে গিয়ে পেলেন গাড়ি


গাড়ি উপহার পেয়ে আবেগপ্রবণ ওয়াল্টার কার
চাকরিতে যোগদান করতে যাচ্ছিলেন তরুণ ওয়াল্টার কার। কিন্তু মাঝপথে গাড়িটা বিকল হয়ে পড়ল। অগত্যা হাঁটতে শুরু করলেন তিনি। সারা রাত হেঁটে পাড়ি দিলেন ৩২ কিলোমিটার। কর্মীর এই কাহিনি শুনে শীর্ষ কর্তাব্যক্তির মন এতটাই গলল যে ওয়াল্টারকে নিজের গাড়িটাই উপহার দিলেন।

ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্যের পেলহাম শহরে গত শুক্রবার। আলাবামায় বেলহোপস নামের একটি প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতে ওয়াল্টার এই লড়াইটা করেছেন। বাসা-বাড়ি, অফিস স্থানান্তরের ক্ষেত্রে অ্যাপভিত্তিক সেবা দিয়ে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি শহরে তাদের কার্যক্রম চলে।

ওয়াল্টারের ঘটনাটি জানাজানি হয় জেনি ল্যামি নামের পেলহামের এক বাসিন্দার ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে। তিনি বেলহোপসের একজন গ্রাহক। তিনি বলেন, শুক্রবার তিনি ও তাঁর স্বামী সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেছিলেন। বাসা পরিবর্তনে বেলহোপসের কর্মীরা সকাল ৮টায় তাঁদের ওখানে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকাল সাড়ে ৬টায় বাসার কলবেল বেজে ওঠে। দরজা খুলতেই ওয়াল্টারকে দেখতে পেলেন তিনি। সঙ্গে পেলহাম পুলিশের এক কর্মকর্তা। ওই কর্মকর্তা জানান, ভোরে তিনি ওয়াল্টারকে হাঁটতে দেখে থামান। তাঁর ঘটনা শুনে মন গলে যায় তাঁর। সকালের নাশতা করানোর পর ওয়াল্টারকে গ্রাহকের ঠিকানা অনুযায়ী জেনির বাড়ি নিয়ে যান ওই কর্মকর্তা।

ফেসবুকে জেনি লেখেন, ‘হোমউড শহর থেকে সারা রাত হেঁটে সে (ওয়াল্টার) পেলহাম এসেছে। দূরত্বটা ২০ মাইলের (৩২ কিলোমিটার) বেশি। কারণ, চাকরিটা তাঁর প্রয়োজন ছিল। মাঝরাতে নিঃসঙ্গ এই পদযাত্রায় না জানি সে কতবার ফিরে যেতে চেয়েছে। কতবার না জানি সে বিকল্প কিছু করার উপায় ভেবেছে। কিন্তু তারপরও ঠিকানা মোতাবেক পৌঁছানোর আগ পর্যন্ত সে হেঁটেই গেছে।’

ওয়াল্টারের এই ঘটনা শোনার পর বেলহোপসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লিউক মার্কলিন তাঁর নতুন কর্মীকে দেখতে টেনেসি থেকে ছুটে যান। নিজের ২০১৪ সালের ফোর্ড এসকেপ মডেলের গাড়ির চাবিটা ওয়াল্টারের হাতে তুলে দেন। মার্কলিনের ভাষ্য, ‘ওয়াল্টারের ঘটনা শুনে আমি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম।’

কোরবানির বাজার দেশি গরুতেই চাহিদা মিটবে


এবার ঈদুল আজহায় কোরবানি দেওয়ার জন্য ১ কোটি ১৫ লাখ ৮৯ হাজার গবাদিপশু রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। ফাইল ছবি
এবার ঈদুল আজহায় কোরবানি দেওয়ার জন্য ১ কোটি ১৫ লাখ ৮৯ হাজার গবাদিপশু রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। ফাইল ছবি
দেশি গরুতেই এ বছর ঈদুল আজহার চাহিদা মিটবে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছর কোরবানির জন্য দেশে মোট ১ কোটি ১৫ লাখ ৮৯ হাজার গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য প্রাণী রয়েছে। এর মধ্যে কোরবানির বাজারে ওঠানোর জন্য খামারে হৃষ্টপুষ্ট হওয়া গরু-মহিষের সংখ্যা প্রায় ২৯ লাখ ১০ হাজার।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, গত বছর ঈদুল আজহায় দেশে ১ কোটি ৪ লাখ পশু জবাই হয়েছিল। এর মধ্যে ৪৫ লাখ ২৯ হাজার ছিল গরু-মহিষ। বাকি ৫৮ লাখ ৯১ হাজার ছিল ছাগল-ভেড়া। এ বছর ঈদুল আজহায় জবাই হওয়া পশুর সংখ্যা ৫ শতাংশ বাড়লেও গরু-ছাগলের অভাব হবে না বলে আশা করছে অধিদপ্তর।

অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এ বি এম খালেদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, মোট প্রস্তুত পশুর মধ্যে ৪৪ লাখ ৫৭ হাজার গরু-মহিষ, ৭১ লাখ ছাগল-ভেড়া ও প্রায় ৩২ হাজার উট-দুম্বা। গরু-মহিষের মধ্যে প্রায় ২৯ লাখ ১০ হাজার হৃষ্টপুষ্ট। বাকি ১৫ লাখ ৪৬ হাজার অনুৎপাদনশীল বা বয়স্ক। গত বছর হৃষ্টপুষ্ট গরু-মহিষের সংখ্যা ছিল ৩৩ লাখ। তিনি আরও বলেন, এ বছর ছাগল-ভেড়ার মধ্যে হৃষ্টপুষ্ট ১৮ লাখ ২৬ হাজার এবং অনুৎপাদনশীল ৫২ লাখ ৭৩ হাজার।

মঙ্গলে পাওয়া গেল তরল পানির হ্রদ, দাবি বিজ্ঞানীদের

মঙ্গলের এই ছবি দেখিয়ে প্রথমবারের মতো এই গ্রহে পানির অস্তিত্ব পাওয়ার কথা জানালেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। ছবি: এএফপি
মঙ্গলের এই ছবি দেখিয়ে প্রথমবারের মতো এই গ্রহে পানির অস্তিত্ব পাওয়ার কথা জানালেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। ছবি: এএফপি
মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার জন্য গবেষকদের মধ্যে তোড়জোড় অনেক দিনের। এবার বোধ হয় তা আরও সম্ভবের দিকে গেল। গবেষকেরা মঙ্গলে পানি খুঁজে পাওয়ার দাবি করেছেন।
মঙ্গল গ্রহে প্রথমবারের মতো পানির অস্তিত্ব পাওয়ার কথা জানালেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। তাঁদের দাবি, লাল এই গ্রহটিতে আরও পানি এবং সম্ভবত প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যাবে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের বরাত দিয়ে আজ বুধবার বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে এ কথা বলা হয়েছে।

মার্কিন জার্নালে প্রকাশিত ইতালির গবেষকদের এক প্রতিবেদনে মঙ্গলে পানির ভূগর্ভস্থ হ্রদ পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। লাল গ্রহে ভূগর্ভস্থ পানির এই হ্রদ ২০ কিলোমিটার প্রশস্ত। বুধবার এক প্রেস কনফারেন্সে ইতালিয়ান স্পেস এজেন্সি মার্স এক্সপ্রেস মিশনের ব্যবস্থাপক এনরিকো ফ্লামিনি বলেন, ‘মঙ্গলে পানি আছে। এটা নিয়ে আমাদের কোনো সন্দেহ নেই।’ তবে এ পানি পান করার মতো কি না, তা জানা যায়নি।

এর আগে পৃথিবীর মাটি যেমন বিভিন্ন স্তরে স্তরে থাকে, তেমনই মঙ্গলের বরফের মধ্যেও স্তর দেখার কথা জানিয়েছিলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। তখন বলা হচ্ছিল, মঙ্গলের কিছু কিছু জায়গায় বরফের ওপরে শুধুই ধুলো বা পাতলা মাটির স্তর রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, বরফ মাটির